পোস্টগুলি

Kobirkobita লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রঙ বে- রঙের -রং

ছবি
রঙ বে- রঙের -রং ================ মোঃ রহমত আলী ==================== রঙ বে রঙের ভালোবাসা পাওয়ার বড় আশা। মিছেই মায়ার গুন'গুনানি'তে দোতারা' টা,ছিঁড়ে হলে একতারা, একলা ঘরে থাকতে হবে ভাবতে-ভাবতে কলম কালি লাল হলো যা। রঙ বে রঙের করুন কান্না, মাপতে গেলে ওজন হয় না। ইচ্ছা পূরণে অশ্রু ঝরে, হারিয়ে গেলে খুঁজতে থাকে কাঁদতে কাঁদতে। রঙ বে রঙের কানের কথায় কান দিওনা পাগল মনা -মন আমার। রঙ্গের জ্ঞানের সনে রং মিলিয়ে, রঙের রং- বে-রঙ! চিন্তা করে নিও। রঙ বে রঙ্গের চোখের দেখায় চোখ দিওনা হিরা 'মণ' ! কদম সামলে চলে নিও ঈমান আমূল খোয়া না যায় চোখ দেখে চোখ নিও। রঙ বে রঙের সুরাত দেখে সিরাত বোঝা দায়, মাসুম সবে, সবে'-ই বুঝি সুষম কোথায় রায়। চোখ কানা ণা মন কানা আজে কতো'ক জ্ঞানের বিবেক জ্ঞানী কানা। রঙ বে রঙের বইয়ের পাতায়, লেখক লিখে বৈজ্ঞানিক কথায়, ইতিহাস আমা জানা -না-র আছে, বানর আগে না আদম(আঃ)আগে। যেমন আছে প্রবাদ বটে ডিম আগে না' মুরগি আগে। বে রং কে রঙ বানিয়ে চায় কে ! সবের বদন চেপে দিতে ছেপে। রঙ বে রঙের দেমাগ য'তো ঈমান বেঁচে ইলম কেনায়, ছেঁড়া থলে ভর্তে চাহে, আলেয়া-র ক

এক-পাগলা-ফকির !

ছবি
এক- পাগলা -ফকির ! =============== মোঃ রহমত আলী =============== আসছে চলে পূর্ব হতে, হাঁটি-হাঁটি পায়ে-পায়ে, ছেঁড়া চটের জামা গায়ে। খুশবু সু-দুর্গন্ধের ছড়ায়-ছড়ায় সবে মম দেখছে তাকে অপলক হীন, দৃষ্টিতে দাঁড়ায়-দাঁড়ায়, তাকায়-তাকায়, দুই পায়ের তালু হতে আলতা রঙের ! রক্ত ঝরে, চলছে পথ ছেপে-ছেপে পাগল-পাগল বলছে সবে ঢিল টি ছুড়ে তাহার পিঠে, ঐ দুষ্টু ছেলের দল টি ছুটে তার-ই পাছে। হৈ-হৈ করে জনও সবে সচেতন বলে ! অসহায় কান্ড দেখছে খুব -ই মজা করে, তামাশা ভেবে। চীনা পাগলা নাম তার ! দোয়ার মতোই গাল দেওয়া কাম তার। পয়সা দিলে আর, নেয় না সে, কেড়ে নিবে তাই পকেট হতে। ক্ষুদা পেলে খায় না সে, পিয়াস হলে শুধুই কাঁদে যে ! মাঝে মাঝে ভিক্ষা করে, মন বেশি পাগলা হলে। যাকে তাকে সালাম করে, যেন কেউ না তাকে আর পাগল বলে। মিষ্টি মিষ্টি হাসতে থাকে, নিজের মুখটি নিজের কাছে-ই লুকিয়ে রাখে, হঠাৎ ! একদিন সাহস করে অবুঝ মনে নদী -পথে, চলতে গেলে আঁধার রাতে, উল্টো সাঁতার করবে বলে, তবু কেনই বা কেমন করে, সর্বশেষে ডুব দিলে, তাই এক পাগল হারিয়ে গেলে । ===০২-০৩-২০১০===

ঠেকাদার !

ছবি
ঠেকাদার ! ========== মোঃ রহমত আলী =================== বড়ই কঠিন এ যাত্রা আসর জীবন নামক এই নাট্যালয়ে, সহজ সরল চরিত্র এখন সমাপ্তি হবার পালায় প্রায়। সকালবেলা সবার আগে, সত্য বলে শুরু করে,তবু ! বেলা সারা চলে মিথ্যার কাঁধে ভর করে অন্ধকার বর্ণন বলে। বড়ই সহজ ছিলে সে সত্য বেলা, মাতার কোলে নিঃশ্বাস নেওয়া, এখন যে বিষের দীর্ঘশ্বাস ! খুবই কঠিন তার বিশ্বাস, শুরুর আগে শেষ হলে আর এ দুঃখের কাহিনী কে শোনে। বড়ই নাজুক এ জীবন বেলা, যখন তখন হয় শেষ খেলা, তবুও এ মিথ্যের স্বার্থ লোভে একটুও নেই কেহ পিছু হটে। পারেশান সবে নিজ-নিজ, কর্ম তরে ! তারিফ শুধুই,  ওই এক খোদা পাকের লীলা ঘরে'র, আসলে ঠেকাদার, কে ? কার ! বড়ই কঠিন এ জীবন খাতার হিসাব অঙ্ক গুলি খুবই জটিল, তাহলে এ জীবন নামক যাত্রা আসরের চরিত্র, কি করে আর হতে পারে! সত্যের চেয়েও অধিক সঠিক ।   –––১২-১২-২০০৯–––