পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ২০, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কচুরিপানা -

ছবি
কচুরিপানা - ============= মোঃ রহমত আলী ============= চলতে চলতে হঠাৎ থেমে যাওয়া, থমকে থাকা নিজ ছায়াবিথীর সনে, নিরবে-নিরবে বিবাদ করা। খুব বড় কোনও এক আনন্দে, দুঃখের জলস্রোতে ভেসে যাওয়া। ভাঙ্গনের নির্মমতায় কভু-কভু জোরেশোরে একাই একা খুব হাসতে থাকা। প্রথম সংগ্রামে একদাই একা জয়ী হয়েছি, শেষের যুদ্ধেও একাই একা হেরেছি, আনন্দের ধ্রুবতারা পারিনি-নি ধরতে যে কখনোই। পলকেই সে খোয়া গেছে খোয়াবের দরিয়ায় যে, কচুরিপানার মাতন ভেসেই গেছে। ভঙ্গিমার ললিতায়, কখনো ফুটে গোবরে-ওতেই গভীর ভোরের, নিশীথের-শিশিরের ভেজা-ভেজা জলে, এক একটা-ই কাশবনের সু'সুন্দর পদ্ম ফুল। যুগে যুগে অবজ্ঞা-তিত আমি কচুরিপানার মতোই ফুটন্ত ফুল। বিষাক্ত সুন্দর পরো উপকারেই প্রকৃত আনন্দন হয়তো গভীর। সবার বেলায় সম্পূর্ণ পরিপূর্ণ, আমার বেলায় শুধুই শূন্য শূন্য। তবু আমি ধন্য-ধন্য,সব জলের ঢেউয়ে মিলে, জোয়ার-ভাটার সনে মিশে যোগান দেই আরণ্যক। ০১.০৮.২০০৯ // ১৯.০২.২০২৩

সুখের সমান অসুখ

ছবি
সুখের সমান অসুখ ================ মোঃ রহমত আলী ================ যারা নিজেই একদল অমানুষ হয়েও মানুষ নামের অসহায় মানুষকে বানিয়ে সাজায় পণ্য। যারা আবার গ্রহণ করে তাদেরই কামাই দ্বারা নাজায়েজ হারাম অন্য। যারা নিষ্ঠুর পর্যায় অমানবিক জঘন্য। তারাই তো পাগল-ফকির আর অবুঝ সেই সব শিশুর জীবন লয়ে, করছে কঠিন খেলা ভিন্ন ভিন্ন। কারা যেন যারা বেরহম জানবিক বর্ণ। বিদ্যামুখী চলত রোজ যে শিশু, তাকে ধোকা-য় বন্দি, জখমী করে, পথশিশু-ফকির বানিয়ে, ভিক্ষাবৃত্তি জবরদস্তি করিয়ে, ফুটানি করে ভক্ষণে আবার সেই কামাই। তাকে খাওয়ায় শুকনো কিছু তিন বেলার এক বেলায়। ওরা কি করে আবার হতে পারে, গণনায় গণ্য মানুষ। পথভুলা বৃদ্ধ কারো মা-বাবা, বুড়ো-বুড়িকে, ঠিকানায় পৌছে দেওয়ার ভ্রান্ত ছলে, নিলে ফুসলায় নির্মম আস্তানায়। অমানবিক নির্যাতন করিয়া ভাঙ্গিলে হাত পা,অঙ্গ ক্ষত-ক্ষত জুলুমের উপর জুলুম করে। একজন মরিলে যবে,দাফনের নামে ধান্দা-চাঁদা তুলে রাজপথে, জোগালে বহু মাল কামাই। জোড়া ভেঙ্গে বয়স্কের করে দাফন এক, অন্যজনা দ্বারা রোজ করায় ভিখ। কি ? এ পাপীর ইনসাফ হবে কবে ঠিক-সঠিক। এ দুনিয়ায় গোপন পরিচয় তাদের। ছোঁয়ায় চলে সবার সাথ