পোস্টগুলি

সারাংশ !

ছবি
সারাংশ ! ============ মোঃ রহমত আলী ============ রক্ত ঝরানো এক ভাব-সম্প্রসারণের কঠিন বাক্য হয়ে গেল হারানো ব্যাকরণের, তবে সারাংশ থেকেই সুধানো যেতে পারি সারমর্ম-তার বর্ণনা। রচনা যেথায় বর্ণমালার মাঝে-মাঝে,বিচরণ যবে জামানতবিহীন হরোফের, আচরণে-ই যার সারাংশ নষ্ট, তার বলো কেমন হবে বিচিত্রা। ব্যঞ্জনবর্ণের অভাবে হলে নে জ্ঞান অর্জন তৎসম তাই বলি ! সন্ধি করি যদি সবার সনে। সাধু ভাষা বুঝেনা সে, জীবন ইতিহাসে-র   অঙ্কের ! অঙ্কন, তাই ব্যবহার হলে-নে লিকারের (ঌ) অর্থন।  এখন তো চন্দ্রবিন্দু (৺) - শুধুই কি না উদাহরণ স্বরূপ, তাই মানি-তে হবে কি ! সেই কালের না লেখার -লেখা কোনো রেখা, শব্দের বিপরীত সংঞ্জন খুঁজিলে তবে মনোরঞ্জন বলো আর কেমনে হইবে, তাই সাক্ষীর ! ইতিহাস আজও বুঝি ঘুমায়ে রয়েছে, সজাগ শুধুই এ প্রহর নিশীথে বইয়ের পাতায়-পাতায় বন্দি ঐ সে ব্যাকরণের সারাংশ ! ১৪.১০.২০০৮

গাঁঠরি কম্বল পাটি -

ছবি
গাঁঠরি কম্বল পাটি – ================ মোঃ রহমত আলী ================ সারাবেলা ঘুরে-ঘুরে,  এ দ্বার ও দ্বার ভিক্ষা চেয়ে, পেল যে পাঁচ টাকা খয়রাত, সেই পয়সায় পেট নাহি ভরে, করলো নেশা মন খুলে, নেশায় ঢুলে-ঢুলে পথে আবার ভিক্ষা চাইতে থাকে। এক বাড়িতে ভাত চেয়ে সে ! পাই-লো কটি শুকনো রুটি, তাই খেলো সে জলে ডুবিয়ে, ঢেকুর একটা দিলো কশে, বললো আবার দীর্ঘশ্বাসে খোদা তোমার শুকরিয়া করি খাওয়াই-লে আমায় রুটি খানি। গাঁঠরি, কম্বল, পাটি, হাতে বসলো এসে বটের নিচে, বিছালো আগে পাটি খানি, গাঁঠুরি টাকে শিথান বানালো, ধীরে বদন লুটিয়ে দিল, মাটির কোলে আরাম করে ছেঁড়া কম্বলে ঢেকে নিলো পাপী বদন নিজখানা ! মাওলা জিকির করতে-করতে ঘুমিয়ে গেল রাতের বুকে, হঠাৎ করে স্বপ্ন ঘোরে মৃত্যু বরণ করলো শেষে ॥ ===১৩/০৫/২০০২===

দীর্ঘণীশয় –

ছবি
দীর্ঘণীশয় ============ মোঃ রহমত আলী ================== দীর্ঘণীশয় তে ও আছে বুঝি লুকিয়ে কারো কোন বিষয়। বর্ণনা চাইতে গেলে ও সে দেয় আর একবার গভীর নিশয়। মনের দুখের এই নির্মম  যন্ত্রণাময় বর্ণনা কাউকে বুঝায়ে যায় না' গো' বলা। বন্ধু যবে বেঈমান,তবে দীর্ঘণীশয়  কি আর করিবে কোন এহসান। দীর্ঘ, দীর্ঘ, আয়ু আর নয় নিশয় গহির মাঝে কি ? লুকানো শুধুই বিষের বিষয়। এখন তো আর বিশ্বাস নাহি করে রঙ্গের উপর রংধনু। তবু আজও জোয়ার ভাটার নদে নেই কোন কমি। কোলাহলের বর্বর অরণ্যে যায়না শুনেও শুনা, সততার সত্য আকুতি। তাই তো দীর্ঘণীশয় হতাশায়, কহে উঠে বারোবার,মম কুঞ্জের দেখেছো কি বেহাল দশা। এক কান শ্রবণে শূন্য, এক চোখ দিবালয়ে ও আলোতে অন্ধ,কণ্ঠ গুলো কেন যেন ন্যায়ের আওয়াজ দিতে নিস্তব্ধ-তাই কি?অনুভবে পাওয়া যায় যে,দীর্ঘণীশয় হতে হৃদয় পোড়ার গন্ধাঁন্য।  ১১.০৭.২০১৩

নিয়তির নির্মম মিষ্টি হাসি-

ছবি
নিয়তির নির্মম মিষ্টি হাসি ‐ ===================== মোঃ রহমত আলী ===================== কাননে কেন ! হে কাঁদে কোকিল গ্রহণে কেন গগন রঙিন, সুখের বৃন্দাবনে আজ কেন গো বন্ধু বসন্তের অমিল। অশ্রু-ধারায় এ কেমন সারগাম শ্রাবণের সাথে কোথায় যেন মিল তার। উদাসীন বর্ণমালা লুকানো কেন ! বইয়ের পাতার গভীরে, তাই কি ফুল ফুটে মূর্ছায়ে যায় নিমিষেই। আবার কাঁদে কেন ! কাকের ছানা, দুঃখ এল কোথা হতে ভেসে দূর অজানা। এইতো নিয়তির নির্মম মিষ্টিময় হাসি-কান্না। ভাগ্যের লিখনীর কাছে হেরে-যায়, জিতে গিয়েও গঠনকৃত সেই কাকের বাসা,যেথায় প্রেম ভাসে, মরা গাছের শুকনো পাতা। কাঁদে কেন ! আবার সেই শিকারী তীর মেরে শেষে পাখিটির বাড়ি। ধরতে পারেনি যবে ধনুকের নিশানা,  তবে কি ? ধমকেই কি ! উড়ে যাবে, ভিটা ছেড়ে কোকিল বাছা যারা। এই তো কভু-কভু আবহাওয়ার নির্মম-ধারা পাগলা হাওয়ার বেগে একটু নড়ে চড়ে যায়, ছোট্ট ঢুনি পাখির পাকা ঘর বাসা। ০৯-০৯-২০০৯

করুণ কান্না ‐

ছবি
করুণ কান্না  - =============== মোঃ রহমত আলী =============== কেউ দুঃখে কাঁদে, কেউ সুখে কাঁদে, তবে করুণ কান্না,  সবার'ই সাথে থাকে।  অনেক দিনের কোনও  এক জমানো বেদনা, ণয়ণ বালী হয়ে এক'দিন করুণ কান্না'য় ভেঙ্গে ভেঙ্গে লুটায়। কান্না লয়ে শুরু,  আর শেষ,মাঝে রয়  কিছু কিছু খেল, পুরনো শত ব্যথায়'  কারো মন বারী বায়, কারো কারো আঁখি  আবার যমুনা হয়ে যায়।  অশ্রু শিক্তো ণয়ণে ভেজা ভেজা পলকে, সুখ বলিলে দুঃখ' কে-আল'বিদা। করুন কান্নায় কাঁদে,  আর তার জীবনধারা। কাঁদিয়া কাঁদিয়া শেষ  রাতেও ঘুমায় কেহ  বুঝি আমার'ই মতো। ২০.০৭.২০০৫

"অন্ধ'চোখে'পানি"

ছবি
"অন্ধ চোখে পানি" ================ মোঃ রহমত আলী ==================== যার জন্য কাঁদে, মনের গভীরে লুকানো আর-এক-মন-সেই, নোনা জলে, ডুবা চোখে মারে বাদামি লেবুর নিংড়ানো রশ। ছলো-ছলো চোখো পাতায়, দেখা যায় খুব সহজেই ঝড়ছে অঝোরে মনের ব্যথায়। বর্ণ বালীর এ কেমন রং অন্তর পুড়ে ছাই হলে সুভাষ পায় যেমন গান্ধ। গর্ব করে ধন্য হলে ঝরাতে  পেরে আকাঙ্ক্ষিত সম্পর্ণ্য, সাধন ভেঙ্গে, অন্ধ চোখে পানি, নয়নে বারি এ ঝরছে কারি, তবে কে! আছো তারি মুছাতে পারি। অন্ধ আঁখি পানে ও কি! থাকে, লুকাইতো এক দৃষ্টি পরশমণী'র। তবে ক্রন্দন কেন হে, অযাচিত কোন দুঃখের আয়নায়। কুলষিত প্রেম বাগে একি! হলো হায়রে,অন্ধ চোখে পানি ঝরে যে, বোবা পানি কহে রে কত কথা, ভুলে যেতে কয়, স্বপ্ন ভাঙ্গা স্বপনে'র কথা, সাজিয়ে রাখি তবু আমি অন্ধের সামনে আয়না । ===০১/০৯/২০১১===

প্রমাণ –

ছবি
প্রমাণ - ============= মোঃ রহমত আলী =================== মিথ্যার বুনিয়াদে তৈয়ার হয়  হাজারো হাজার প্রমাণ।  তবে বন্ধু সত্যের হয় না  বুঝি কোনো প্রমাণ।  তবে তাই সত্যর প্রমাণ একটাই, মনের গভীর বিশ্বাস।  নিঃশ্বাস যেথায় মিথ্যার,  সেথায় বিশ্বাস কি করে,  আর হয় শিক্ষার। দেখেছি খেলা এ দুনিয়ার  নাটকীয় রঙ্গমঞ্চে! মিথ্যার লীলা, মিথ্যার তরী,  বেয়ে ভেসে ভেসে পেয়ে যায়  অনেকেই তড়িঝড়ি দুর্বল কিনারা। তবে সত্যবাদী সত্য বলে কি পায়,  আর কতটুকু সাহারা,  প্রমাণ চায় সততা সত্যের, সত্যির অনুসন্ধানের। তাহলে দুর্বল কখন  আর হয় বন্ধু মিথ্যার পায়মানা। পবিত্র এক সত্য-প্রমাণ কি? তার অন্ধ,আঁধারে লুকানো  এক টুকরো আলোর কণিকা,  দৃষ্টি নেই যার সততা'র,  দেখবে কি ? করে আর,  সেই প্রমাণ অজান্তী'র নীলিমায়।  মনের পঙ্খী উড়ে যাবে যবে,  সত্যের সীমানায়, তবেই  প্রমাণ সাজিয়ে রেখো,  তোমরা সবে মিথ্যের পিঞ্জরায়। ১.১২.২০০৯

"সচেতনে'অচেতন"

ছবি
"সচেতনে'অচেতন" ============== মোঃ রহমত আলী ============== প্রহরে প্রহরে যারা, রহিতে চাহে সম্মানে, প্রহরী কে সুধায় গাহো শুধু জয় গান হামারে, কাঁপিছে কেন-হে  কভূ'কভূ এ মায়াময় ধমণী ! চিন্তা করো হে – একটু বেপর্দা রমণী। দুয়ারে পালকি প্রতিকাল-ই যায়ছে লয়ে চিরবিদায়-ঈ ! এখনো কেনো বন্ধু চেতনে সবে অচেতন। কাল তো আসিবে না আর, ভুল যে করছো নতুন করে আবার, হাসিবে আমোরি কর্ম আমা পানে আমারে, লুকিয়ে রাখিবে – যেথে (কবর) সবে আমোরে। নকল কে আসল বলিয়া করছো ব্যবসা সমানে, কে ঠগীলে বলো-তো বাহে , দিয়াছিলে যবে ওজন কমায়ে। করছো দেখি আবার ইবাদাত মালিক'পাকের, দোহাই শুনিলে'নে বোঝো একটুও ঈমানের। মোমিন এর দোকানে মূর্তি কেনো সাজায়ে রেখেছো নতুন পোশাকে। ঈমান এর সওদাগরি  করোনা হে শাহী, এইতো সে কালে ও হয়ে ছিলে কারবার, তবে ছিলে নে  তখন কোনো মূর্তির দরকার। দরবারে দরবারে শুধুই দাদাগিরি মানবতা-কে দাবায় করছি মোরা বে'মানবতার দরবারী। তবে কি ভাই এই ছিলে দরকারি, নয়তো কি আমাল গুলি তোমার-আমার যায় যেথায় যাক।  আজ কেনো বেহুঁশ মোরা, কাল যবে অন্ধোঁকারে কাঁদিলে কী মিলাইবে মুক্তি! তাই বলি, শাণ (বিল

"মহাশয়"

ছবি
"মহাশয়" ≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈ মোঃ রহমত আলী ≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈ সহিলে মহাশয়, না সহিলে কিছু নাহি শয়,  দুঃখ শয় তো সুখ নাহি শয়,  সুখ শহিলে দুঃখ নাহি রয়।  তবে সুখ সুযোগ বুঝে সরে যায়,  দুঃখ সে তো অতি আপন  সবার'ই সাথে সাথে কিছু তো রয়,  সুখ কহে আমি নহে, তোমাদের অনন্তকাল। দুঃখ সে তো তোমার হামেশা  রবে একটু একটু চিরকাল।  মহাশই কজনেই মশাই,  সুখেরই গুন সারাকাল গাই,  তবুও নিরবে নিরবে  দুঃখ'কে পুষে যাই। যে যতটুকু পারে শইতে,  বিধাতা ঠিক ততটুকুই দিয়াছেন,  লিখে তার লিপিতে।  তবে মিছে'ই গীবত করি আমরা  সুখ আর দুঃখের,  দোষ খুঁজি না কেন ? আমোরা সবে নিজ নিজ নিজেদের, মহাশয় হয়ে আমরা শইতে  পারি সবই,একটু একটু  সবুর করি যদি,  শইতে, শইতে, শইবে সবই, কর্ম তরে দুই জাহানে  ইনসাফ যাই হবি,  মশয় যদি মহা নাহি শয়, তবে বলো তাকে আর কে বা বুঝায়। ======০১.০৮.২০০৫======

ঘাশঁফুল –

ছবি
🌿ঘাসফুল🌿 ============= মোঃরহমতআলী ============= আমি এক ঘাসফুল, দুঃখ কে জয় করেছি কষ্টকে সর্বদাই বন্ধু ভেবেছি, চোখের জলকে সারাব বানিয়ে পান করেছি। প্রিয়তমার ছলনাকে সত্য ভালোবাসা ভাবি তাই। আমি আশার প্রদীপ নিভায়ে দিয়ে,নিরাশার অন্ধকারে বসত করি-আমি জীবনের শতক হতাশা কে আশাবাদী চিরাগ বানায়ে রেখেছি। আমি ভালোবাসার হাজারো হাজার বেদনা কে হৃদয় কোনে দাফনায়ে দিয়াছি। আমি এক ঘাসফুল, আমার জন্ম হওয়াটাই ভুল সবারই পদতলে আমায় সুস্বাগতম মিলে,হাজারো সু'সুন্দর ফুলের মাঝে, কি আর মূল্য আমার বলো। পদ্ম ফুলের মূল্য আছে, গদ্য লিখে কবি রাখে। আমি এক ঘাসফুল আমার তবে কি কোনো মূল্যায়ন আছে। আমি সারাকাল'ই অবহেলিত পদতলেই সহি মর্যাদা পাই,তবু আমি ঘাসফুল হয়েই ধন্য-আমা প্রিয়ার ছলনা প্রয়াসেই মগন্য । ১৪.০৭.২০০৫

অনুভব ‐

ছবি
অনুভব - ============= মোঃ রহমত আলী ============= উত্তরে দরোজা,দক্ষিণে জানালা,  পূর্বে সীমানা,পশ্চিমে বিছানা,  এটাই তো জীবন পথের ঠিকানা। নয়নে মমতা, হৃদয়ে ছলনা,  দূরে থাকে ভালোবাসা,  নিজ সাথে অশ্রুধারা। উপরে ধোঁয়া ধোঁয়া আকাশ, পদতলে মাটির জলরাশি,  এই তো পথের দিশা। হঠাৎ দেখি আকাশ মেঘলা  আবার দেখি আকাশ রঙিন  কেন এমন নয়ন ধাঁধায় আমি।     =====১৫|১১|২০০০=====

জূম্মা মোবারক🕋⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐যারা ‘আরশ বহন করে আছে, আর যারা আছে তার চারপাশে, তারা তাঁর প্রশংসার সাথে তাঁর মাহাত্ম্য ঘোষণা করে আর তাঁর প্রতি ঈমান পোষণ করে আর মু’মিনদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা ক’রে বলে- হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি তোমার রহমত ও জ্ঞান দিয়ে সব কিছুকে বেষ্টন করে রেখেছ, কাজেই যারা তাওবাহ করে ও তোমার পথ অনুসরণ করে তাদেরকে ক্ষমা কর, আর জাহান্নামের ‘আযাব থেকে তাদেরকে রক্ষা কর। হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি তাদেরকে আর তাদের পিতৃপুরুষ, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানাদির মধ্যে যারা সৎকাজ করেছে তাদেরকেও চিরস্থায়ী জান্নাতে প্রবেশ করান যার ওয়া‘দা তুমি তাদেরকে দিয়েছ; তুমি মহা পরাক্রমশালী, মহা বিজ্ঞ। সমস্ত খারাবী থেকে তাদেরকে রক্ষা কর। সেদিন তুমি যাকে সমস্ত খারাবী থেকে রক্ষা করলে, তার উপর তো দয়াই করলে। ওটাই হল বিরাট সাফল্য।|| সূরা আল-মু’মিন: ৭,৮,৯ ||

ছবি
ছবি
সে (আমার সৃষ্টির সাথে) আমার তুলনা করে, অথচ সে তার নিজের সৃষ্টির ব্যপারটি ভুলে যায় (যে তাকে আমিই সৃষ্টি করেছি)। সে বলে, ‘হাড়গুলোকে কে আবার জীবন্ত করবে যখন তা পচে গলে যাবে?’’ বল, ‘‘তাকে তিনিই জীবন্ত করবেন যিনি ওগুলোকে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন, আর তিনি প্রতিটি সৃষ্টি সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি অবগত। যিনি তোমাদের জন্য সবুজ গাছ হতে আগুন তৈরি করেছেন, অতঃপর তোমরা তাত্থেকে আগুন জ্বালাও। যিনি আসমান যমীন সৃষ্টি করেছেন তিনি কি সেই লোকদের অনুরূপ (আবার) সৃষ্টি করতে সক্ষম নন? হাঁ, অবশ্যই। তিনি মহা স্রষ্টা, সর্বজ্ঞ। তাঁর কাজকর্ম কেবল এ রকম যে, যখন তিনি কোন কিছুর ইচ্ছে করেন তখন তাকে হুকুম করেন যে হয়ে যাও, আর অমনি তা হয়ে যায়। কাজেই পবিত্র ও মহান তিনি যাঁর হাতে সব কিছুর সর্বময় কতৃর্ত্ব, আর তাঁর কাছেই তোমাদের (সকলকে) ফিরিয়ে আনা হবে। || সূরা ইয়াসীন: ৭৮,৭৯,৮০,৮১,৮২,৮৩ || English And he presents for Us an example and forgets his [own] creation. He says, "Who will give life to bones while they are disintegrated?" Say, "He will give them life who produced them the first time; and He is, of all creatio
ছবি
এ কিতাবে উল্লেখিত ইসমাঈলের কথা স্মরণ কর, সে ছিল ওয়া‘দা রক্ষায় (দৃঢ়) সত্যবাদী, আর ছিল একজন রসূল ও নবী। সে তার পরিবারবর্গকে নামায ও যাকাতের হুকুম দিত আর সে ছিল তার প্রতিপালকের নিকট সন্তুষ্টির পাত্র। || সূরা মারইয়াম: ৫৪,৫৫ ||
ছবি
এটা তোমার প্রতিপালকের অনুগ্রহের বিবরণ তাঁর বান্দাহ যাকারিয়্যার প্রতি। যখন সে তার প্রতিপালককে আহবান করেছিল- এক গোপন আহবানে। সে বলেছিল, ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার হাড়গুলো দুর্বল হয়ে গেছে, আর বার্ধক্যে আমার মস্তক সাদা হয়ে গেছে, হে আমার প্রতিপালক! তোমাকে ডেকে আমি কখনো বিফল হইনি। আমার পরে আমার স্বগোত্রীয়রা (কী করবে) সে সম্পর্কে আমি আশঙ্কাবোধ করছি, আর আমার স্ত্রী হল বন্ধ্যা, কাজেই তুমি তোমার তরফ থেকে আমাকে একজন উত্তরাধিকারী দান কর যে আমার উত্তরাধিকারী হবে আর উত্তরাধিকারী হবে ইয়া‘কুব পরিবারের; আর হে আমার প্রতিপালক! তাকে করুন আপনার সন্তুষ্টির পাত্র। তিনি বললেন, ‘হে যাকারিয়া! আমি তোমাকে একটি পুত্রের শুভ সংবাদ দিচ্ছি যার নাম হবে ইয়াহইয়া, পূর্বে এ নামে আমি কাউকে আখ্যায়িত করিনি।’ || সূরা মারইয়াম: ২,৩,৪,৫,৬,৭ || English [This is] a mention of the mercy of your Lord to His servant Zechariah When he called to his Lord a private supplication. He said, "My Lord, indeed my bones have weakened, and my head has filled with white, and never have I been in my supplication to You, my Lord, unhappy. And i

সুরা মারইয়াম

ছবি
এ কিতাবে (উল্লেখিত) মারইয়ামের কাহিনী বর্ণনা কর- যখন সে তার পরিবারবর্গ হতে আলাদা হয়ে পূর্ব দিকে এক জায়গায় আশ্রয় নিয়েছিল। সে তাদের থেকে (আড়াল করার জন্য) পর্দা টানিয়ে দিল। তখন আমি তার কাছে আমার রূহ্কে (অর্থাৎ জিবরীলকে) পাঠিয়ে দিলাম। তখন সে (অর্থাৎ জিবরীল) তার সামনে পূর্ণ মানুষের আকৃতি ধারণ করল। মারইয়াম বলল, ‘আমি তোমা হতে দয়াময় আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করছি যদি তুমি আল্লাহকে ভয় কর’ (তবে আমার নিকট এসো না)।’ সে বলল, ‘আমি তোমার প্রতিপালক কর্তৃক প্রেরিত হয়েছি তোমাকে একটি পুত-পবিত্র পুত্র দানের উদ্দেশ্যে।’ সে বলল, ‘কেমন করে আমার পুত্র হতে পারে, যখন কোন মানুষ আমাকে স্পর্শ করেনি, আর আমি অসতীও নই।’ সে বলল, ‘এভাবেই হবে, তোমার প্রতিপালক বলেছেন- ‘ওটা আমার জন্য সহজ, আমি তাকে মানুষের জন্য নিদর্শন বানাতে চাই আর আমার পক্ষ থেকে এক রহমত, এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে।’ অতঃপর ছেলে তার গর্ভে আসল। তখন সে তা নিয়ে দূরবর্তী জায়গায় চলে গেল। সন্তান প্রসবের বেদনা তাকে এক খেজুর বৃক্ষতলের দিকে তাড়িত করল। সে বলে উঠল, ‘হায়! এর আগেই যদি আমি মরে যেতাম আর (মানুষের) স্মৃতি থেকে পুরোপুরি মুছে যেতাম!’ নিম্নদিক থেক

live TV

ছবি

videoplayback 3

ছবি
ছবি